লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে পরকিয়ায় বাধা দেওয়ায় স্বামীকে গলা কেটে হত্যা করেছে এক গৃহবধূ। গতকাল শুক্রবার রাত ১১টায় উপজেলার পূর্ব চরপাতা গ্রামের নিজ বাড়ির সেফটি ট্যাকিং থেকে আবু তাহের (৫৫) নামের ওই ব্যক্তির মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। লাশের ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালে মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিহত আবু তাহের রায়পুর পূর্ব চরপাতা গ্রামের মৃত নুরুল হকের ছেলে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে স্ত্রী রাবেয়া খাতুনকে (৩৫) আটক করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, গত ২৪ জানুয়ারি (বুধবার) সন্ধ্যা থেকে আবু তাহের নিখোঁজ হয়। ওই দিন তার ভাই নুরুল ইসলাম বাদী হয়ে রায়পুর থানায় একটি সাধারন ডায়েরী করেন। গতকাল সকালে তদন্তে ধরা পড়ে ঘটনার সঙ্গে জড়িত স্ত্রী। পরে রাবেয়া খাতুনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশের নিকট স্বামী আবু তাহেরকে গলাকেটে হত্যার পর সেফটি ট্যাকিংতে ফেলে রাখার কথা স্বীকার করে সে। গতকাল রাতে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ঘটনার দুইদিন পর পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে।
নিহতের স্বজনরা জানান, ১৬/১৭ বছর আগে রাবেয়া খাতুনের সঙ্গে আবু তাহেরের বিয়ে হয়ে। তাদের সংসারে দুইটি মেয়ে ও একটি ছেলে রয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, স্ত্রীর পরকীয়ার জের ধরে দীর্ঘদিন থেকে তাদের মধ্যে পারিবারিক কলোহ চলছিল। এ নিয়ে একাধিকবার সালিশ বৈঠকও হয়েছে। ওই বিরোধের জের ধরে তাকে পরিকল্পিতভাবে আবু তাহেরকে রাবেয়া হত্যা করেছে। এদিকে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার ও হত্যারকারীর বিচারের দাবি জানিয়েছেন তারা।
নিহতের ভাই নুরুল ইসলাম ও স্থানীয় ইউপি সদস্য আমিন পাটোয়ারী জানান, আবু তাহেরের সঙ্গে তার স্ত্রী রাবেয়ার দীর্ঘদিন ধরে পারিবারিক কলহ ছিল।
লক্ষ্মীপুরে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. শরিফুল ইসলাম বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। রাবেয়াকে আটক করা হয়েছে। হত্যায় জড়িত অন্যদেরও গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
https://youtu.be/XXwHZ0TG7Yc
নিহত আবু তাহের রায়পুর পূর্ব চরপাতা গ্রামের মৃত নুরুল হকের ছেলে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে স্ত্রী রাবেয়া খাতুনকে (৩৫) আটক করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, গত ২৪ জানুয়ারি (বুধবার) সন্ধ্যা থেকে আবু তাহের নিখোঁজ হয়। ওই দিন তার ভাই নুরুল ইসলাম বাদী হয়ে রায়পুর থানায় একটি সাধারন ডায়েরী করেন। গতকাল সকালে তদন্তে ধরা পড়ে ঘটনার সঙ্গে জড়িত স্ত্রী। পরে রাবেয়া খাতুনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশের নিকট স্বামী আবু তাহেরকে গলাকেটে হত্যার পর সেফটি ট্যাকিংতে ফেলে রাখার কথা স্বীকার করে সে। গতকাল রাতে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ঘটনার দুইদিন পর পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে।
নিহতের স্বজনরা জানান, ১৬/১৭ বছর আগে রাবেয়া খাতুনের সঙ্গে আবু তাহেরের বিয়ে হয়ে। তাদের সংসারে দুইটি মেয়ে ও একটি ছেলে রয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, স্ত্রীর পরকীয়ার জের ধরে দীর্ঘদিন থেকে তাদের মধ্যে পারিবারিক কলোহ চলছিল। এ নিয়ে একাধিকবার সালিশ বৈঠকও হয়েছে। ওই বিরোধের জের ধরে তাকে পরিকল্পিতভাবে আবু তাহেরকে রাবেয়া হত্যা করেছে। এদিকে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার ও হত্যারকারীর বিচারের দাবি জানিয়েছেন তারা।
নিহতের ভাই নুরুল ইসলাম ও স্থানীয় ইউপি সদস্য আমিন পাটোয়ারী জানান, আবু তাহেরের সঙ্গে তার স্ত্রী রাবেয়ার দীর্ঘদিন ধরে পারিবারিক কলহ ছিল।
লক্ষ্মীপুরে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. শরিফুল ইসলাম বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। রাবেয়াকে আটক করা হয়েছে। হত্যায় জড়িত অন্যদেরও গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
https://youtu.be/XXwHZ0TG7Yc
Comments
Post a Comment