খলিফাকে পেছনে ফেলে ইউ আকৃতির ভবন বানাচ্ছে ম্যানহাটন। সেই ভবনের ছবি দেখে ইতোমধ্যেই যাদের চোখ কপালে উঠেছে তাদের জন্য আরো একটা সুখবর। কারণ এবার সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম কিছু তৈরি করা হচ্ছে। এবার মাটিতে নয় বিল্ডিং ঝুলবে আকাশে। কোনো একটি গ্রহাণু থেকেই সেই বিল্ডিংটি ঝুলতে থাকবে। নিউ ইয়র্কের ক্লাউডস আর্কিটেকচার নামের একটি সংস্থা এই বিল্ডিং তৈরির ধারণা দিয়েছে। এ ধরনের ভবনকে তারা বলছেন, দ্য অ্যানালেমা। নেহাৎ কল্পনা নয়, সত্যিই এই বিল্ডিং তৈরি করতে চাইছেন তারা। দুবাইতে এই ভবনের কাজ হবে। এতে খরচও কম পড়বে। পরে ভবনটি আলাদাভাবে নিয়ে গিয়ে নিউ ইয়র্কে একটি গ্রহাণুতে ঝুলিয়ে দেয়া হবে। পৃথিবী থেকে ওই গ্রহাণু প্রায় ৫০ হাজার কিলোমিটার উপরে রয়েছে। পৃথিবী থেকে ৪৩৫ কিলোমিটার ওপরে রয়েছে স্পেস স্টেশন। এক্সোফিয়ার অর্থাৎ যে স্তরের উপরে গেলে সব কিছু জমে যায় তার অন্তত ৩২ কিলোমটিার নিচে থাকবে ওই ঝুলন্ত বিল্ডিং। তবে ঝুলন্ত বিল্ডিং বানানো হলে সেটা থেকে লোকজন কিভাবে নিচে নামবে অনেকের মনেই সেই প্রশ্নও আসতে পারে? সেটারও অবশ্য ব্যবস্থা থাকবে। প্যারাসুট বা মাটি থেকে কার্গো কন্টেইনারে করে যাতায়াতের ব্যবস্থা করা হতে পারে।
খলিফাকে পেছনে ফেলে ইউ আকৃতির ভবন বানাচ্ছে ম্যানহাটন। সেই ভবনের ছবি দেখে ইতোমধ্যেই যাদের চোখ কপালে উঠেছে তাদের জন্য আরো একটা সুখবর। কারণ এবার সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম কিছু তৈরি করা হচ্ছে। এবার মাটিতে নয় বিল্ডিং ঝুলবে আকাশে। কোনো একটি গ্রহাণু থেকেই সেই বিল্ডিংটি ঝুলতে থাকবে। নিউ ইয়র্কের ক্লাউডস আর্কিটেকচার নামের একটি সংস্থা এই বিল্ডিং তৈরির ধারণা দিয়েছে। এ ধরনের ভবনকে তারা বলছেন, দ্য অ্যানালেমা। নেহাৎ কল্পনা নয়, সত্যিই এই বিল্ডিং তৈরি করতে চাইছেন তারা। দুবাইতে এই ভবনের কাজ হবে। এতে খরচও কম পড়বে। পরে ভবনটি আলাদাভাবে নিয়ে গিয়ে নিউ ইয়র্কে একটি গ্রহাণুতে ঝুলিয়ে দেয়া হবে। পৃথিবী থেকে ওই গ্রহাণু প্রায় ৫০ হাজার কিলোমিটার উপরে রয়েছে। পৃথিবী থেকে ৪৩৫ কিলোমিটার ওপরে রয়েছে স্পেস স্টেশন। এক্সোফিয়ার অর্থাৎ যে স্তরের উপরে গেলে সব কিছু জমে যায় তার অন্তত ৩২ কিলোমটিার নিচে থাকবে ওই ঝুলন্ত বিল্ডিং। তবে ঝুলন্ত বিল্ডিং বানানো হলে সেটা থেকে লোকজন কিভাবে নিচে নামবে অনেকের মনেই সেই প্রশ্নও আসতে পারে? সেটারও অবশ্য ব্যবস্থা থাকবে। প্যারাসুট বা মাটি থেকে কার্গো কন্টেইনারে করে যাতায়াতের ব্যবস্থা করা হতে পারে।
Comments
Post a Comment