টেক জায়ান্ট গুগলের দীর্ঘ দিনের ‘ফ্লায়িং কার’ প্রকল্প কিটি হক অবশেষে আলোর মুখ দেখতে যাচ্ছে।
গতকাল সোমবার একটি ফ্লাইং কারের প্রদর্শন করেন গুগলের অন্যতম প্রধান উদ্যোক্তা ল্যারি পেজ। খবর সিএনএন।
এরআগে নিউইয়র্ক টাইমসকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, ফ্লাইং কার এখন আকাশে উড়বার জন্য প্রস্তুত।
ল্যারি পেজ এক মিনিটের একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন, যেখানে দেখা যাচ্ছে তিনি ফ্লাইং কারটি ক্যালিফোর্নিয়া লেকের ওপর দিয়ে উড়াচ্ছেন।
এছাড়া রাস্তা ও অন্যান্য এলাকা দিয়ে কারটি ওড়াচ্ছেন তিনি।
ভিডিওটিতে দেখা যায়, কিটি হক প্রজেক্টের কারটি সাধারন গাড়ির চেয়ে দেখতে অনেকটা ছোট। তবে দুই পাশে দুটো পাখা রয়েছে।
গুগল আশা করছে, এই বছরের শেষদিকে গাড়িটি বিক্রির জন্য উন্মুক্ত করা হবে। এই ফ্লাইং কারটির দাম কেমন হেব, তা এখনো জানানো হয়নি।
কোম্পানিটির পক্ষ থেকে এরআগে জানানো হয়েছে, ফেডারেল এভিয়েশন প্রশাসন ইতিমধ্যেই নিরাপদ জায়গা দিয়ে উড়াবার অনুমোদন দিয়েছে।
তারা জানিয়েছে, এই কারটি চালাতে পাইলটের কোনো লাইসেন্স নিতে হবে না।
আল হাসসা, ২৬ এপ্রিল- শূন্যে ভাসে এমন পাথরের ছবি বা ভিডিও আমরা অনেকে দেখেছি। যার মধ্যে কিছু কিছু ছবি দেখেছি এডিট করা। সত্য-মিথ্যা সৃষ্টিকর্তাই ভালো জানেন। তবে লোকমুখে শোনা যায়, সৌদি আরবের আল হাসসা শহরের লাইলি-মজনুর পাহাড় বলে পরিচিত স্থানে যাওয়ার সময় রাস্তার পাশে এভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় দু’টি পাথর। এটি এমন পাথর যা কি না শূন্যে ভাসে- মাটি থেকে সামান্য উপরে। তবে এ পাথরের সত্যতা জানতে গিয়ে নানাজনের কাছে নানারকম তথ্য পাওয়া যায়। কারো কারো মতে, একজন মুজাহিদকে নিষ্ঠুরভাবে ওই পাথরের উপর গুলি করে মেরে ফেলা হয়। আর সেই ঘটনাটি ছিল এপ্রিল মাসের দিকে। আর তারপরই প্রতিবছর এপ্রিল মাসের নির্দিষ্ট দিনে পাথরটি আধাঘণ্টা মাটির উপর ভাসমান অবস্থায় থাকে। এর চেয়েও অবাক করা বিষয় হলো, যখন পাথরটি শূন্যে ভেসে ওঠে; তখন পাথরটির গায়ে লেগে থাকা রক্ত তাজা দেখায়। এমনকী তা উজ্জ্বল হয়ে গাঢ় বর্ণ ধারণ করে থাকে। পাথরে লেগে থাকা এই রক্ত স্থানীয়রা অনেকবার মুছে ফেলার চেষ্টা করেছেন কিন্তু তা সম্ভব হয়নি। পরবর্তীতে আবারও পাথরের গায়ে রক্ত দেখা যায়। (তবে আমি তেমন কোনো রক্ত দেখিনি) অন্যরা বলেন, ৬২১ খ্রিষ্টাব্দের এক ...
Comments
Post a Comment