মালয়েশিয়ার দুর্নীতি দমন কমিশন (এমএসিসি) একটি সিন্ডিকেটের নয় জন সদস্যকে গ্রেফতার করেছে ৷ তারা অবৈধভাবে বিদেশী কর্মীদের জন্য ওয়ার্ক পারমিট নবায়ন করে ছিল এবং তারা এ সিন্ডিকেটের এজেন্ট হিসেবে কাজ করত। বৃহস্পতিবার সিলাঙ্গোর, পেরাক, পেনাং এবং জোহর এলাকায় বিশেষ অভিজান চালিয়ে তাদেরকে আটক করে এমএসিসি। সন্দেহভাজনকে এই নয়জনের মধ্যে সিলাঙ্গোরে তিন জন, পেনাং-এ দুই, জোহরে তিন ও অপর এক জনকে পেরাক থেকে আটক করা হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, অনলাইন প্রক্রিয়ায় শ্রমিকদের ওয়ার্ক পারমিট নবায়নের কার্যক্রমগুলিতে অনিয়ম দেখা গেলে এ সিন্ডিকেট শনাক্ত করে তা ইতিমধ্যে বানচাল করেছে, এমএসিসি ও মাইইজি সার্ভিসেস বারহাদ (মাইইজি) । এমএসিসি সূত্র জানায়,সিন্ডিকেটের সদস্যরা ইমিগ্রেশন অফিসারদের নবায়ন কাজের পারমিট সংগ্রহ করার জন্য ঘুষের প্রস্তাব দেয় যা শ্রমিকদের নিয়োগকর্তাদের উপস্থিতি ছাড়াই অনলাইনের জন্য আবেদন এবং অনুমোদিত ছিল৷ কিন্তু আইন বলছে, শুধুমাত্র নিয়োগকর্তারাই তাদের শ্রমিকদের নবায়নযোগ্য পারমিটগুলি সংগ্রহ করতে পারবেন। সিন্ডিকেটের এজেন্টগুলি প্রত্যেক অ্যাপ্লিকেশনের জন্য অন্তত ৫০ রিঙ্গিত থেকে সর্বোচ্চ ৭০০ রিঙ্গিত পর্যন্ত ঘুষ প্রদানের প্রস্তাব করেছিল ৷ গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে এমএসিসি তদন্ত পরিচালক ডাতুক সিমী আবদুল গনি বলেন, এ বিষয়ে আরও তদন্তদের জন্য সন্দেহভাজনকে রিমান্ডে নেয়া হবে। তিনি বলেন, এমএসিসি এই বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখে, কারণ এই ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাগুলি জাতীয় নিরাপত্তাকে প্রভাবিত করতে পারে'। আটককৃত দের বয়স ৩৩ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে এবং তাদের কে এমএসিসি আইন ২০০৯ এর ১৬ সেকসনের (বি) (এ) এর ধারা অনুযায়ী তদন্ত করা হচ্ছে।
আল হাসসা, ২৬ এপ্রিল- শূন্যে ভাসে এমন পাথরের ছবি বা ভিডিও আমরা অনেকে দেখেছি। যার মধ্যে কিছু কিছু ছবি দেখেছি এডিট করা। সত্য-মিথ্যা সৃষ্টিকর্তাই ভালো জানেন। তবে লোকমুখে শোনা যায়, সৌদি আরবের আল হাসসা শহরের লাইলি-মজনুর পাহাড় বলে পরিচিত স্থানে যাওয়ার সময় রাস্তার পাশে এভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় দু’টি পাথর। এটি এমন পাথর যা কি না শূন্যে ভাসে- মাটি থেকে সামান্য উপরে। তবে এ পাথরের সত্যতা জানতে গিয়ে নানাজনের কাছে নানারকম তথ্য পাওয়া যায়। কারো কারো মতে, একজন মুজাহিদকে নিষ্ঠুরভাবে ওই পাথরের উপর গুলি করে মেরে ফেলা হয়। আর সেই ঘটনাটি ছিল এপ্রিল মাসের দিকে। আর তারপরই প্রতিবছর এপ্রিল মাসের নির্দিষ্ট দিনে পাথরটি আধাঘণ্টা মাটির উপর ভাসমান অবস্থায় থাকে। এর চেয়েও অবাক করা বিষয় হলো, যখন পাথরটি শূন্যে ভেসে ওঠে; তখন পাথরটির গায়ে লেগে থাকা রক্ত তাজা দেখায়। এমনকী তা উজ্জ্বল হয়ে গাঢ় বর্ণ ধারণ করে থাকে। পাথরে লেগে থাকা এই রক্ত স্থানীয়রা অনেকবার মুছে ফেলার চেষ্টা করেছেন কিন্তু তা সম্ভব হয়নি। পরবর্তীতে আবারও পাথরের গায়ে রক্ত দেখা যায়। (তবে আমি তেমন কোনো রক্ত দেখিনি) অন্যরা বলেন, ৬২১ খ্রিষ্টাব্দের এক ...
Comments
Post a Comment