- সৌদি আরবে অবৈধভাবে অবস্থানরত ১২ হাজারেরও বেশি বাংলাদেশি সাধারণ ক্ষমার আওতায় দেশে ফিরতে ছাড়পত্র নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন দূতাবাসের কর্মকর্তারা।
প্রসঙ্গত, ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও যারা অবৈধভাবে সৌদি আরবে অবস্থান করছেন, তাদের বিনা শাস্তিতে নিজ দেশে ফিরতে ৩০ জুন পর্যন্ত ৯০ দিনের এই সুযোগ গত ২০ মার্চ ঘোষণা করে দেশটির সরকার। এই ঘোষণার পরই অবৈধ বাংলাদেশিদের কাছ থেকে ভালো সাড়া পাওয়া যাচ্ছে বলে জানান দূতাবাসের কর্মকর্তারা।
এ ব্যাপারে রিয়াদে বাংলাদেশ দূতাবাসের কাউন্সিলর মনিরুল ইসলাম বলেন, “দেশে ফেরার সুযোগ নিতে মঙ্গলবার পর্যন্ত রিয়াদে মোট সাত হাজার ৩০৯ জন আউট পাস সংগ্রহ করেছেন। ”
আর জেদ্দা থেকে আজ মঙ্গলবার পর্যন্ত চার হাজার ৮৫৫ জন ‘আউট পাস’ নিয়েছেন বলে জানান কনস্যুলেটের ফার্স্ট সেক্রেটারি কামরুজ্জামান।
এ প্রসঙ্গে জেদ্দায় বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল এফ এম বোরহান উদ্দিন বলেন, অবৈধরা এই সুযোগ নিয়ে সৌদি আরব না ছাড়লে তাদের জেল-জরিমানা হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, যারা এই সুযোগ নেবেন, তাদের কোনো শাস্তি ছাড়াই দেশে ফেরার সুযোগ দেওয়া হবে। এমনকি ভবিষ্যতে কাজ নিয়ে আবারও বৈধভাবে সৌদি আরবে আসার সুযোগ থাকবে তাদের।
এদিকে অবৈধ অভিবাসীদের খুঁজে বের করতে এরই মধ্যে ট্রাস্কফোর্স গঠন করেছে সৌদি সরকার। প্রচারণা চালাতে কাজ করছে সরকারের ১৯টি সংস্থা। এছাড়া বেশকিছু হাজতখানাও স্থাপন করা হয়েছে।
আল হাসসা, ২৬ এপ্রিল- শূন্যে ভাসে এমন পাথরের ছবি বা ভিডিও আমরা অনেকে দেখেছি। যার মধ্যে কিছু কিছু ছবি দেখেছি এডিট করা। সত্য-মিথ্যা সৃষ্টিকর্তাই ভালো জানেন। তবে লোকমুখে শোনা যায়, সৌদি আরবের আল হাসসা শহরের লাইলি-মজনুর পাহাড় বলে পরিচিত স্থানে যাওয়ার সময় রাস্তার পাশে এভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় দু’টি পাথর। এটি এমন পাথর যা কি না শূন্যে ভাসে- মাটি থেকে সামান্য উপরে। তবে এ পাথরের সত্যতা জানতে গিয়ে নানাজনের কাছে নানারকম তথ্য পাওয়া যায়। কারো কারো মতে, একজন মুজাহিদকে নিষ্ঠুরভাবে ওই পাথরের উপর গুলি করে মেরে ফেলা হয়। আর সেই ঘটনাটি ছিল এপ্রিল মাসের দিকে। আর তারপরই প্রতিবছর এপ্রিল মাসের নির্দিষ্ট দিনে পাথরটি আধাঘণ্টা মাটির উপর ভাসমান অবস্থায় থাকে। এর চেয়েও অবাক করা বিষয় হলো, যখন পাথরটি শূন্যে ভেসে ওঠে; তখন পাথরটির গায়ে লেগে থাকা রক্ত তাজা দেখায়। এমনকী তা উজ্জ্বল হয়ে গাঢ় বর্ণ ধারণ করে থাকে। পাথরে লেগে থাকা এই রক্ত স্থানীয়রা অনেকবার মুছে ফেলার চেষ্টা করেছেন কিন্তু তা সম্ভব হয়নি। পরবর্তীতে আবারও পাথরের গায়ে রক্ত দেখা যায়। (তবে আমি তেমন কোনো রক্ত দেখিনি) অন্যরা বলেন, ৬২১ খ্রিষ্টাব্দের এক ...
Comments
Post a Comment