চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলায় জঙ্গি আস্তানায় নিহত চারজনের লাশ দাফন করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার মধ্যরাতে শহরের ফকিরপাড়া পৌরসভার গোরস্থানে পৌর কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে তাঁদের দাফন করা হয়েছে।
নিহত চারজনের মধ্যে আবু কালাম ওরফে আবু (৩০) ছাড়া অন্যদের পরিচয় পাওয়া যায়নি। ওই তিনজনকে অজ্ঞাতনামা হিসেবে দাফন করা হয়েছে।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাবের রেজা আহমেদ এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে ত্রিমোহনী শিবনগর গ্রামের একটি বাড়ি গত বুধবার ভোরে ঘেরাও করে ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিট ও জেলা পুলিশ। দুই দিনের অভিযান শেষে চারজন নিহত হন বলে পুলিশ জানায়। গত বৃহস্পতিবার বাড়িটি থেকে আবুর স্ত্রী সুমাইয়া ও তাঁর শিশুসন্তানকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। আবুর স্ত্রী সুমাইয়াকে (২১) উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেলে পাঠানো হয়। তাঁর পাঁচ বছরের মেয়ে সাদিকাকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা রয়েছে। গতকাল বেলা দেড়টার দিকে চারজনের লাশ জঙ্গি আস্তানা থেকে দুটি অ্যাম্বুলেন্সে করে ময়নাতদন্তের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়।
এ ঘটনায় শিবগঞ্জ থানায় পুলিশ বাদী হয়ে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে গতকাল রাতে একটি মামলা করেছে। মামলার বাদী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুস সালাম জানান, নিহত আবু ও অজ্ঞাত তিনজন এবং আবুর স্ত্রীসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২০ থেকে ২৫ জনকে আসামি করা
আল হাসসা, ২৬ এপ্রিল- শূন্যে ভাসে এমন পাথরের ছবি বা ভিডিও আমরা অনেকে দেখেছি। যার মধ্যে কিছু কিছু ছবি দেখেছি এডিট করা। সত্য-মিথ্যা সৃষ্টিকর্তাই ভালো জানেন। তবে লোকমুখে শোনা যায়, সৌদি আরবের আল হাসসা শহরের লাইলি-মজনুর পাহাড় বলে পরিচিত স্থানে যাওয়ার সময় রাস্তার পাশে এভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় দু’টি পাথর। এটি এমন পাথর যা কি না শূন্যে ভাসে- মাটি থেকে সামান্য উপরে। তবে এ পাথরের সত্যতা জানতে গিয়ে নানাজনের কাছে নানারকম তথ্য পাওয়া যায়। কারো কারো মতে, একজন মুজাহিদকে নিষ্ঠুরভাবে ওই পাথরের উপর গুলি করে মেরে ফেলা হয়। আর সেই ঘটনাটি ছিল এপ্রিল মাসের দিকে। আর তারপরই প্রতিবছর এপ্রিল মাসের নির্দিষ্ট দিনে পাথরটি আধাঘণ্টা মাটির উপর ভাসমান অবস্থায় থাকে। এর চেয়েও অবাক করা বিষয় হলো, যখন পাথরটি শূন্যে ভেসে ওঠে; তখন পাথরটির গায়ে লেগে থাকা রক্ত তাজা দেখায়। এমনকী তা উজ্জ্বল হয়ে গাঢ় বর্ণ ধারণ করে থাকে। পাথরে লেগে থাকা এই রক্ত স্থানীয়রা অনেকবার মুছে ফেলার চেষ্টা করেছেন কিন্তু তা সম্ভব হয়নি। পরবর্তীতে আবারও পাথরের গায়ে রক্ত দেখা যায়। (তবে আমি তেমন কোনো রক্ত দেখিনি) অন্যরা বলেন, ৬২১ খ্রিষ্টাব্দের এক ...
Comments
Post a Comment