প্রেমিকা অসুখে ভুগছেন, এটা দেখে চুপ করে বসে থাকতে পারেননি ২৩ বছর বয়সী মনোহর। চিকিৎসকরা বলেছেন অসুখ সারাতে ৫ লাখ রুপি লাগবে।
কাপড়ের কারখানায় সামান্য বেতনের চাকরি করে এত রুপি পাবেন কোথায় তিনি? অথচ প্রেমিকাকে কথা দিয়েছেন মনোহর। সেই প্রতিশ্রুতি যেনতেন ভাবে পূরণ করার পরিকল্পনা করেন তিনি।
ভারতের বেঙ্গালুরুর বাসিন্দা মনোহর যে কারখানায় কাজ করতেন, সেখানকারই এক সহকর্মীকে মন দিয়ে বসেন। তারা বিয়ে করবেন বলেও স্থির করেন। কিন্তু এরই মধ্যে অসুস্থ হয়ে পড়েন মনোহরের প্রেমিকা। তিনি নিজের বাড়ি অন্ধ্রপ্রদেশে চলে যান।
পরে বেঙ্গালুরুতে চিকিৎসা করানোর জন্য মনোহরকে একটা ঘর ভাড়া নিতে বলেন তিনি। প্রেমিকার কথা মতো ঘর ভাড়া নেন, প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রও কিনে ফেলেন। এ পর্যন্ত সব ঠিকঠাক ছিল। কিন্তু চিকিৎসার ৫ লাখ রুপি কোথা থেকে জোগাড় করবেন, ভেবে পান না মনোহর।
তাড়াতাড়ি সেই রুপি জোগাড় করতে চুরির পথে নেমে পড়েন তিনি। একের পর এক মোটরসাইকেল চুরি করতে শুরু করেন। সেগুলোর কয়েকটি আবার বিক্রিও করেন। একই এলাকায় পর পর মোটরসাইকেল চুরি হওয়ায় পুলিশ তদন্তে নামে।
এলাকার সব চোরকে আটকের পর জিজ্ঞাসাবাদ করেও কোনও হদিস পায়নি পুলিশ। শেষমেশ পুরনো গাড়ি কেনা হবে বলে একটি বিজ্ঞাপন ছাড়ে পুলিশ। সেই বিজ্ঞাপন দেখে গ্রাহক ভেবে পুলিশকে ফোন করেই ফাঁদে পড়ে যান মনোহর।
পুলিশ জানিয়েছে, মোট ৫১টি মোটরসাইকেল চুরি করেছে মনোহর। যার আনুমানিক মূল্য ২৫ লাখ রুপি। জেরায় পুলিশকে মনোহর জানান, প্রেমিকার চিকিৎসার খরচ তুলতেই এই পথে নেমেছেন। তবে মনোহর যে চুরি করে তার চিকিৎসা করাচ্ছে সেটা ঘুণাক্ষরেও টের পাননি প্রেমিকা।
আল হাসসা, ২৬ এপ্রিল- শূন্যে ভাসে এমন পাথরের ছবি বা ভিডিও আমরা অনেকে দেখেছি। যার মধ্যে কিছু কিছু ছবি দেখেছি এডিট করা। সত্য-মিথ্যা সৃষ্টিকর্তাই ভালো জানেন। তবে লোকমুখে শোনা যায়, সৌদি আরবের আল হাসসা শহরের লাইলি-মজনুর পাহাড় বলে পরিচিত স্থানে যাওয়ার সময় রাস্তার পাশে এভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায় দু’টি পাথর। এটি এমন পাথর যা কি না শূন্যে ভাসে- মাটি থেকে সামান্য উপরে। তবে এ পাথরের সত্যতা জানতে গিয়ে নানাজনের কাছে নানারকম তথ্য পাওয়া যায়। কারো কারো মতে, একজন মুজাহিদকে নিষ্ঠুরভাবে ওই পাথরের উপর গুলি করে মেরে ফেলা হয়। আর সেই ঘটনাটি ছিল এপ্রিল মাসের দিকে। আর তারপরই প্রতিবছর এপ্রিল মাসের নির্দিষ্ট দিনে পাথরটি আধাঘণ্টা মাটির উপর ভাসমান অবস্থায় থাকে। এর চেয়েও অবাক করা বিষয় হলো, যখন পাথরটি শূন্যে ভেসে ওঠে; তখন পাথরটির গায়ে লেগে থাকা রক্ত তাজা দেখায়। এমনকী তা উজ্জ্বল হয়ে গাঢ় বর্ণ ধারণ করে থাকে। পাথরে লেগে থাকা এই রক্ত স্থানীয়রা অনেকবার মুছে ফেলার চেষ্টা করেছেন কিন্তু তা সম্ভব হয়নি। পরবর্তীতে আবারও পাথরের গায়ে রক্ত দেখা যায়। (তবে আমি তেমন কোনো রক্ত দেখিনি) অন্যরা বলেন, ৬২১ খ্রিষ্টাব্দের এক ...
Comments
Post a Comment