কানাডার টরেন্টো নগরীর কথা অনেকেই জানেন। এটি কানাডার সর্বাপেক্ষা জনবহুল শহর। কিন্তু অনেকেরেই হয়ত জানা নেই যে, এ শহরের মানুষ ১৪০টি ভাষায় কথা বলে।
টরন্টো নগরীতে বহু বছর ধরে বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে অভিবাসীরা এসে নিজেদের ঠিকানা খুঁজে নিয়েছে। আর এ কারণে এ শহরের মানুষের মাঝে রয়েছে অসংখ্য সংস্কৃতির সমাহার। বহু বর্ণের মানুষের জন্য এ শহরটি এক উদাহরণ।
বসবাসযোগ্যতার দিক দিয়েও টরন্টো শহরটি বিশ্বের শীর্ষস্থানীয়। বেশ কয়েক বছর বিশ্বের সেরা বসবাসযোগ্য শহরের স্বীকৃতি পেয়েছে টরন্টো। জীবনযাত্রার ব্যয়, বসবাস যোগ্যতা, নিরাপত্তা, ব্যবসায়িক পরিবেশ, গণতান্ত্রিক চর্চা, সাংস্কৃতিক ও সৃষ্টিশীলতার বিবেচনায় এ স্বীকৃতি পেয়েছে টরন্টো।
টরন্টো খুবই পরিচ্ছন্ন, সুশৃঙ্খল ও খোলামেলা একটি শহর। ৫০ লাখ জনঅধ্যুষিত নগরীর ১৮ শতাংশ এলাকা হচ্ছে পার্ক। যা এ ধরনের সিটির ক্ষেত্রে বিস্ময়কর।
৫০ লাখ জনঅধ্যুষিত নগরীর ১৮ শতাংশ এলাকা হচ্ছে পার্ক। যা এ ধরনের সিটির ক্ষেত্রে বিস্ময়কর। এ কারণে অনেকেই টরন্টোকে বলেন সিটি অব পার্ক। এ শহরে বর্তমানে দ্রুত জনবৃদ্ধি ঘটছে। পরিসংখ্যানে প্রকাশ, প্রতি বছর এ শহরে এক লাখ মানুষ বাড়ছে, যাদের অধিকাংশই বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে আসা।
পরিসংখ্যানে প্রকাশ, এ শহরের মানুষেরা প্রায় ১৪০টি ভাষায় কথা বলেন। এ কারণে সমগ্র বিশ্বকেই যেন খুঁজে পাওয়া যায় টরন্টোতে।
সূত্র : বিবিসি
Comments
Post a Comment